Psychogenic amenorrhea - Generics

Psychogenic amenorrhea is a type of secondary amenorrhea, which is the absence of menstrual periods in women for three or more consecutive months after previously having normal menstrual cycles. Psychogenic amenorrhea is caused by psychological factors such as severe stress, depression, anxiety, and emotional trauma. These factors can interfere with the hormonal signals that control the menstrual cycle, leading to a disruption of the menstrual cycle.

Women with psychogenic amenorrhea often have low levels of luteinizing hormone (LH) and follicle-stimulating hormone (FSH), which are the hormones responsible for stimulating the ovaries to produce estrogen and progesterone. Without adequate levels of these hormones, ovulation does not occur, and menstruation is disrupted. In addition to low LH and FSH levels, women with psychogenic amenorrhea may also have low levels of thyroid hormones, which can further disrupt the menstrual cycle.

Psychogenic amenorrhea is most commonly seen in women who are under a lot of stress or who have experienced emotional trauma, such as sexual abuse or the loss of a loved one. It can also occur in women who have a history of eating disorders, such as anorexia nervosa or bulimia, due to the effects of malnutrition on the hormonal system.

Treatment for psychogenic amenorrhea typically involves addressing the underlying psychological factors that are causing the disruption in the menstrual cycle. This may involve therapy, stress reduction techniques, and lifestyle changes such as exercise and a healthy diet. In some cases, hormonal therapy may be used to restore normal levels of LH, FSH, and thyroid hormones, which can help to restore ovulation and menstruation. It is important for women with psychogenic amenorrhea to seek medical attention, as this condition can lead to long-term health consequences such as infertility and osteoporosis if left untreated.

সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়া হল এক ধরনের সেকেন্ডারি অ্যামেনোরিয়া, যা পূর্বে স্বাভাবিক মাসিক চক্র থাকার পর পরপর তিন বা তার বেশি মাস ধরে মহিলাদের মাসিকের অনুপস্থিতি। সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়া মানসিক কারণ যেমন গুরুতর চাপ, বিষণ্নতা, উদ্বেগ এবং মানসিক আঘাতের কারণে ঘটে। এই কারণগুলি মাসিক চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে এমন হরমোন সংকেতগুলিতে হস্তক্ষেপ করতে পারে, যা মাসিক চক্রের ব্যাঘাত ঘটায়।

সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়ায় আক্রান্ত মহিলাদের প্রায়ই লুটিনাইজিং হরমোন (এলএইচ) এবং ফলিকল-স্টিমুলেটিং হরমোন (এফএসএইচ) কম থাকে, যা ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন তৈরি করতে ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করার জন্য দায়ী হরমোন। এই হরমোনের পর্যাপ্ত মাত্রা ছাড়া ডিম্বস্ফোটন ঘটে না এবং ঋতুস্রাব ব্যাহত হয়। নিম্ন এলএইচ এবং এফএসএইচ মাত্রা ছাড়াও, সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়ায় আক্রান্ত মহিলাদের থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কম থাকতে পারে, যা মাসিক চক্রকে আরও ব্যাহত করতে পারে।

সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়া সাধারণত এমন মহিলাদের মধ্যে দেখা যায় যারা প্রচুর চাপের মধ্যে থাকে বা যারা যৌন নির্যাতন বা প্রিয়জনের হারানোর মতো মানসিক ট্রমা অনুভব করেছেন। হরমোন সিস্টেমে অপুষ্টির প্রভাবের কারণে অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা বা বুলিমিয়ার মতো খাওয়ার ব্যাধিগুলির ইতিহাস রয়েছে এমন মহিলাদের মধ্যেও এটি ঘটতে পারে।

সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়ার চিকিত্সার মধ্যে সাধারণত অন্তর্নিহিত মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলিকে মোকাবেলা করা জড়িত যা মাসিক চক্রে ব্যাঘাত ঘটায়। এতে থেরাপি, স্ট্রেস কমানোর কৌশল এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন যেমন ব্যায়াম এবং একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য জড়িত থাকতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, LH, FSH, এবং থাইরয়েড হরমোনের স্বাভাবিক মাত্রা পুনরুদ্ধার করতে হরমোন থেরাপি ব্যবহার করা যেতে পারে, যা ডিম্বস্ফোটন এবং মাসিক পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করতে পারে। সাইকোজেনিক অ্যামেনোরিয়ায় আক্রান্ত মহিলাদের জন্য চিকিত্সার পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অবস্থাটি চিকিত্সা না করা হলে বন্ধ্যাত্ব এবং অস্টিওপরোসিসের মতো দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের পরিণতি হতে পারে।