Recurrent miscarriage - Generics

Recurrent miscarriage is defined as the loss of two or more consecutive pregnancies before the 20th week of gestation. It is a relatively common problem, affecting up to 1% of couples trying to conceive. The causes of recurrent miscarriage can be diverse, and in many cases, the underlying cause remains unknown.

Some of the common causes of recurrent miscarriage include:

1. Chromosomal abnormalities: Chromosomal abnormalities in the embryo or fetus are the most common cause of recurrent miscarriage.
2. Hormonal imbalances: Imbalances in hormones such as progesterone, estrogen, and thyroid hormones can affect the growth and development of the fetus and lead to miscarriage.
3. Immunological disorders: Some women have an overactive immune system that may recognize the fetus as foreign and attack it, leading to miscarriage.
4. Structural abnormalities: Structural abnormalities in the uterus, such as fibroids, septums, or adhesions, can affect the implantation and growth of the fetus.
5. Lifestyle factors: Factors such as smoking, excessive alcohol consumption, and obesity have been linked to an increased risk of miscarriage.

Treatment for recurrent miscarriage depends on the underlying cause. In cases where no cause is found, supportive care and monitoring during pregnancy may be recommended. In cases where a specific cause is identified, treatment may involve addressing the underlying condition with medication, surgery, or other interventions.

Couples experiencing recurrent miscarriage may also benefit from counseling and support to help cope with the emotional impact of multiple losses and to explore options for alternative family building, such as adoption or assisted reproductive technologies.

বারবার গর্ভপাতকে গর্ভধারণের 20 তম সপ্তাহের আগে পরপর দুই বা ততোধিক গর্ভধারণের ক্ষতি হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। এটি একটি তুলনামূলকভাবে সাধারণ সমস্যা, 1% পর্যন্ত দম্পতিরা গর্ভধারণের চেষ্টা করে। বারবার গর্ভপাতের কারণগুলি বিভিন্ন হতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে, অন্তর্নিহিত কারণটি অজানা থেকে যায়।

বারবার গর্ভপাতের কিছু সাধারণ কারণের মধ্যে রয়েছে:

1. ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা: ভ্রূণ বা ভ্রূণের ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা বারবার গর্ভপাতের সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
2. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: প্রোজেস্টেরন, ইস্ট্রোজেন এবং থাইরয়েড হরমোনের মতো হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ভ্রূণের বৃদ্ধি এবং বিকাশকে প্রভাবিত করতে পারে এবং গর্ভপাত ঘটাতে পারে।
3. ইমিউনোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার: কিছু মহিলার একটি অত্যধিক সক্রিয় ইমিউন সিস্টেম থাকে যা ভ্রূণকে বিদেশী হিসাবে চিনতে পারে এবং এটিকে আক্রমণ করতে পারে, যার ফলে গর্ভপাত হতে পারে।
4. কাঠামোগত অস্বাভাবিকতা: জরায়ুতে গঠনগত অস্বাভাবিকতা, যেমন ফাইব্রয়েড, সেপ্টাম বা আঠালো, ভ্রূণের ইমপ্লান্টেশন এবং বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে।
5. জীবনযাত্রার কারণ: ধূমপান, অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন এবং স্থূলতার মতো কারণগুলি গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

বারবার গর্ভপাতের চিকিত্সা অন্তর্নিহিত কারণের উপর নির্ভর করে। যেসব ক্ষেত্রে কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না, গর্ভাবস্থায় সহায়ক যত্ন এবং পর্যবেক্ষণের সুপারিশ করা যেতে পারে। এমন ক্ষেত্রে যেখানে একটি নির্দিষ্ট কারণ চিহ্নিত করা হয়, চিকিত্সার মধ্যে অন্তর্নিহিত অবস্থার ওষুধ, অস্ত্রোপচার বা অন্যান্য হস্তক্ষেপের সাথে সমাধান করা জড়িত থাকতে পারে।

যে দম্পতিরা বারবার গর্ভপাতের সম্মুখীন হয় তারা একাধিক ক্ষতির মানসিক প্রভাব মোকাবেলা করতে এবং দত্তক গ্রহণ বা সহায়ক প্রজনন প্রযুক্তির মতো বিকল্প পরিবার গঠনের বিকল্পগুলি অন্বেষণ করতে পরামর্শ এবং সহায়তা থেকে উপকৃত হতে পারে।