Stannum metallicum - Brands

Stanam seems to be very weak from birth and the weakness is more pronounced in his chest. He feels empty inside his chest, feels empty in his chest, gets very tired from the slightest exertion. But this fatigue, this weakness starts to penetrate more and more in the patient's chest, this is the specialty of Stanam. A Stanam patient can never talk openly, laugh, cry, get up, sit down, even if he says a few words, he feels extremely tired, feels empty inside the chest.

It takes much more effort to come down than it takes to go up.

Stanam patient is very sad and tearful. Soon she would cry and cry all the time. But he is so miserable that there is no way to cry out loud.

The pain in the sternum gradually increases and decreases gradually, and the pain is relieved by squeezing.

The taste in the mouth is always bitter. A lot of mucus like egg saliva is released when itch.

Worms are abundant in Stanam too. Worm-induced colic, stress relief.

Degenerative patients are often a bit overactive. Very soon their senses get excited especially Stanam Ragini starts to itch her body but the tension between the female and genital organs continues. In men too, the tension is very pronounced and they become very weak after each menstruation. 10 o'clock in the afternoon; In the heat of fever, both hands start burning.

স্ট্যানাম যেন জন্মাবধিই অত্যন্ত দুর্বল এবং দুর্বলতা তার বুকের মধ্যে অধিক প্রকাশ পায়। সে মনে করতে থাকে, তার বুকের ভিতরটা খালি হয়ে গেছে, বুকের মধ্যে শূন্য বােধ করতে থাকে, সামান্য পরিশ্রমে অত্যন্ত ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু এই ক্লান্তি, এই দুর্বলতা রােগীর বুকের মধ্যেই অধিক বােধ করতে থাকে ইহা স্ট্যানামের বিশেষত্ব। স্ট্যানাম রােগী কখনও প্রাণ খুলে গল্পগুজব করতে পারে না, হাসতে, কাদতে, উঠতে, বসতে এমন কি সামান্য দুটি কথা কবলেও সে অত্যন্ত ক্লান্তি বােধ করতে থাকে, বুকের ভিতর শূন্যবােধ করতে থাকে।

উপরে উঠিতে সে যে পরিমাণ ক্লান্তি বােধ করে তা অপেক্ষা অনেক বেশী পরিমাণ ক্লান্তি বােধ করে নীচে নামতে।

স্ট্যানাম রােগী অত্যন্ত বিষন্ন ও ক্রন্দনশীল হয়। অল্পেই সে কেদে ফেলে এবং সর্বক্ষণ কান্না পেতে থাকে। কিন্তু এতই সে হতভাগ্য যে প্রাণ ভরে কাঁদবার উপায় নেই।

স্ট্যানামের ব্যথা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং ধীরে ধীরে কমে আসে এবং ব্যথা চেপে ধরলে উপশম হয়।

মুখের স্বাদ সর্বদাই তিক্ত। কাশতে কাশতে ডিমের লালার ন্যায় প্রচুর শ্লেষ্মা নির্গত হয়।স্ট্যানামেও কৃমির উৎপাত যথেষ্ট আছে। কৃমিজনিত পেটব্যথা, চাপে উপশম।

ক্ষয়দোষগ্রন্ত রােগীরা প্রায়ই একটু বেশী কাম ভাবাপন্ন হয়। অতি অল্পেই তাদের ইন্দ্রিয় উত্তেজিত হয়ে উঠে বিশেষতঃ স্ট্যানাম রােগিনী নিজের অঙ্গ চুলকাতে গেলেও স্ত্রী-জননেন্দ্রিয়ের মধ্যে উত্তেজনা বােধ করতে থাকে। পুরুষদের মধ্যেও উত্তেজনা প্রবলভাবে প্রকাশ পায় এবং প্রত্যেক রেতঃপাতের পর তারা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। বেলা ১০টার সময় শীত দিয়া জর; জ্বরের উত্তাপ অবস্থায় হাত দুটি জ্বালা করতে থাকে।