Spongia tosta - Brands

Spongia is a tubercular medicine and its main symptom is respiratory distress. The difficulty of breathing is so great that the patient cannot lie down at all, being forced to get up and lean forward. Spongia's fear of death is also very strong.

Spongia patients always have a wheezing sound in their chest due to breathing difficulties.

Spongia is often used in various coughs such as colds, whooping coughs, whooping coughs, asthma etc. But shortness of breath and wheezing sounds present. These two symptoms are the best symptoms of spongia in respiratory diseases. Spongia cannot occur where there is no respiration. And where there is no word Saisai, there cannot be spongia.

Spongia patient's pain especially dyspnoea increases during sleep.

Spongia always prefers cool and open air. But by eating hot food, his cough subsides. Sleeping with the head down, smoking, drinking cold water and eating sweet foods increase the cough, or reduce the cough by eating something. Cough due to emotional tension. Excessive hunger, thirst or lack of thirst.

If there is no benefit after applying the medicine for any kind of skin pain or if the symptoms of any medicine do not match, this medicine will surely cure.

স্পঞ্জিয়া একটি টিউবারকুলার ঔষধ এবং শ্বাসকষ্টই এর প্রধান পরিচয়। শ্বাসকষ্ট এত অধিক যে রােগী কিছুতেই শুয়ে থাকতে পারে না, উঠে সম্মুখ দিকে ঝুকে বসতে বাধ্য হয়। স্পঞ্জিয়ার মৃত্যু ভয়ও অত্যন্ত প্রবল।

শ্বাসকষ্টবশতঃ বুকের ভিতরটা শুকিয়ে যায় বলিয়া স্পঞ্জিয়া রােগীর বুকের মধ্যে সর্বদাই সাইসাই শব্দ হতে থাকে।

সর্দি-কাশি, কুপ-কাশি, ক্ষয়কাশি, হাঁপানি ইত্যাদি নানাবিধ কাশিতে স্পঞ্জিয়া প্রায়ই ব্যবহৃত হয়। কিন্তু শ্বাসকষ্ট এবং সাইসাই শব্দ বর্তমান থাকা চাই। শ্বাসযন্ত্রের রােগে এই দুটি লক্ষণই স্পঞ্জিয়ার শ্রেষ্ঠ লক্ষণ। যেখানে শ্বাসকষ্ট নাই সেখানে স্পঞ্জিয়া হতে পারে না। আবার যেখানে সাইসাই শব্দ নাই সেখানেও স্পঞ্জিয়া হতে পারে না।

স্পঞ্জিয়া রােগীর যন্ত্রণা বিশেষতঃ শ্বাসকষ্ট নিদ্রাকালে বৃদ্ধি পায়।

স্পঞ্জিয়া রােগী সর্বদাই ঠাণ্ডা ও মুক্ত বাতাস পছন্দ করে। কিন্তু গরম দ্রব্য খেলে তার কাশি কম পড়ে। মাথা নীচু করে শুলে, ধূমপান করলে, ঠাণ্ডা জল খেলে এবং মিষ্টি দ্রব্য খেলে কাশি বৃদ্ধি পায়, নতুবা কিছু খেলেই কাশি কম পড়ে। মানসিক উত্তেজনাবশত কাশি। প্রবল ক্ষুধা, তৃষ্ণা বা তৃষ্ণাহীনতা। 

কোন প্রকার চর্ম পীড়ায় ঔষধ প্রয়োেগ করিয়া উপকার না হইলে কিংবা কোন ঔষধেরই লক্ষণ না মিলিয়ে এই ঔষধ সেবনে নিশ্চয়ই আরােগ্য হইবে।