Agaricus muscarius - Brands

Spinal cord does not acquire intelligence due to weakness of the brain and nervous system. Limb movements go beyond compulsion. When trying to grasp something, the fingers suddenly jerk in such a way that the hand breaks.

In old age, the tremors start from the head and the hands and feet tremble, where the whole body is also seen in tremors.

Pulling pains in various parts or shooting pains and tremors are the main features of the symptoms of this drug. The feeling is like walking on a rope not only on the skin, but also on the muscles. There is an itch in that place and during the itching the itchiness moves to another place. Sensation of coldness, cold or hot needle-like pain, prickly or needle-like pain in parts of the body where blood circulation is poor, and red spots on ears, nose, back of hands and fingers, etc. And itchy spots like frostbite.

whistle Can't remember anything, makes mistakes often and is slow to learn everything. Navsi types tend to spot mistakes in writing and spelling when reading their own writing. Their mental makeup is such that there is a delay in understanding or conceptualizing a subject, wrong words seem to float before his eyes. The whole mind and feelings of the patient seem to be paralyzed, they are lethargic and listless, and sometimes mistaken for delirium, this disordered state of mind or confusion is almost like a drunken frenzy.

Agaricus sufferers are sometimes swarthy, broad-faced, and of an ugly or untidy disposition, and sometimes they are less skilful, dexterous, and poetical than artists; He recites poetry effortlessly, especially at night. In the morning he feels very tired and lethargic and this condition may last until the afternoon. Her mental symptoms increase in the morning and decrease in the evening! When the patient sleeps, all the tremors and tremors of the body stop. He gets dizzy when the game is in the wind, he is always cold.

Agaricus muscarius may bleed, but the blood is so thick that not a drop falls. As in chorea, the head is constantly moving, the itching sensation in the scalp occurs especially when getting out of bed in the morning, here also we usually see the onset of symptoms in the morning.

When the patient looks, his eyes are constantly moving to and fro like the pendulum of a clock, his gaze moves restlessly despite his best efforts to fix them, and this constant movement of the eyes ceases only during sleep. Such eye symptoms are also cured by medicines such as Psychuta, Arsenic, Sulphur, Pulsatilla, etc., but before selecting the medicine, it must be seen whether its own characteristic symptoms are present.

In the morning the patient is lethargic, sleepy and tired but in the evening he becomes very bright, energetic, active, poetic and interested in the future, like a brilliant student he gets up late at night and wants to do various activities or sports.

Bleeding and foul-smelling discharge are seen. Agaricus is able to cure chronic paranoid discharge, as in tubercular men, and accompanying conditions such as nasal congestion and crusting. This medicine can also cure the initial stage of tuberculosis.

Morning diarrhoea, copious hot air discharge (alae), with watery, slimy stools and fetid stools in the rectum; Vigorous desire to pass stool, during and after stool as if the anus would burst (Maxal, Sulphur). Sudden sharp pain in the anus.

Urine flows out of the bladder slowly, in streams or drops, pressure on the abdomen or urethra is required to increase the velocity. Urine is watery clear, bright yellow, dark yellow and hot.

Breast milk in women stops within a day and blood flow in the brain or spinal cord or pineal cord occurs. This medicine is very effective especially if the milk stops coming from the breast and other symptoms appear. will be

Genital wateriness after intercourse and may be due to prolapse or heat during ejaculation of seminal fluid, this condition is seen only in males. Ejaculation time during intercourse. Swelling in the prostate land, great excitement before and during intercourse, but at the time of ejaculation, the excitement subsides and the penis relaxes, making intercourse joyless and passive. Such unpleasant intercourse and other symptoms are seen in persons with weakness of the pineal cord, and in persons of the navas type who have a sensation of tingling all over the body, as if something were moving or moving.

Pulsatilla, Sepia, etc., are used in women with pains as if something were being pushed out of the uterine tract, but Agaricus will give the best results for those with pains as if pulling out the genitals with irritation of the pineal cord, etc. Symptoms like headache, toothache etc. may occur during menstruation. Any symptoms may be worse at the onset of menstruation than before or after menstruation.

All of the spine can feel very stiff and tense. Bending the back feels as if the spine will break, as if something very tight is tied to the back. Bursting, sharp, rapid throbbing and shooting pains deep in the spine, pains radiating up and down the back, lateral to the spine, esp.There is great tenderness at the back of the neck and between the two caplets.

Slight excitement results in intense emotional joy, increased enthusiasm, ecstasy, mental imagery related to exhilaration.

A kind of terrible delirium occurs, with loud shouting, angry utterances, wanting to hurt oneself, etc. Depression, fatigue, apathy, mental confusion, unwillingness to work etc.

Aggravation: In open cold air, after food, after copulation, in cold weather, before thunder, storm, etc., aggravation by pressure on spine. Feel comfortable walking slowly.

মেরুমজ্জা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের দুর্বলতাবশত বুদ্ধিবৃত্তি লাভ করে না। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গতিবিধি বাধ্যবাধকতার বাইরে চলে যায়। কিছু ধরতে চাইলে হাতের আঙ্গুল গুলি হঠাৎ এমন ভাবে ঝাঁকুনি খায় যে হাত হতে পরে ভাঙ্গে যায়।

বৃদ্ধ বয়সে মাথা হইতে কম্পন আরম্ভ হইয়া হাত, পা কাঁপে, কাহারাে সমস্ত শরীরও কাপিতে দেখা যায়।

বিভিন্ন অংশে টেনে ধরা ব্যথা বা ফিক ব্যথা ও কাঁপনি এই দুটি এই ওষুধটির লক্ষণগুলির মধ্যে সর্ব প্রধান বৈশিষ্ট্য। অনুভূতিতে মনে হয় যেন পিপড়ে হেটে যাচ্ছে শুধ ত্বকের উপর দিয়েই নয়, মাংসপেশীতেও ঐরপ বােধ হয়। ঐ স্থানে একটা চুলকানি বােধ হয় এবং চুলকালে ঐ চুলকানি ভাব অন্য জায়গায় সরে যায়। শীতলতা বোধ, শীতল অথবা গরম সুচ বিধে যাবার মত বােধ, দেহের রক্তচলাচল যে সব অংশে দুবল সেই সব অংশে কাঁটা বা সুচ বেধার এবং জালা করার মত বােধের সঙ্গে কান, নাক, হাত ও আঙ্গলের পিছন দিক, 'য়ের আঙ্গল প্রভৃতিতে লালচে ছোট ছােট ছাপ পড়ে এবং ঐসব স্থানে তুষার-ক্ষতের মত জালা ও চুলকানি দেখা দেয়।

শিশ; কিছুই মনে রাখতে পারে না, প্রায়ই ভুল করে এবং সব কিছু শিখতেই তার বিলম্ব হয়। নাভসি ধরনের লােকেরা নিজের লেখা পড়বার সময় লেখা ও বানানে ভুল দেখতে পায়। তাদের মানসিক গঠন এমন যে কোন একটা - বিষয় বুঝতে বা ধারণা করতে বিলম্ব হয়, ভুল শব্দ যেন তার চোখের সামনে ভেসে বেড়ায়। রােগীর সম্পণ মন এবং অনুভূতিই যেন পক্ষাঘাতগ্রস্ত বলে মনে হয়, তারা অলস ও বােকা-সােকা হয় এবং মাঝে মাঝে ডিলিরিয়ামের মত ভুল বকে, তাদের মনের এই বিচলিত অবস্থা বা কনফিউসনে অনেকটা যেন মাতালের মত উন্মত্ততা বলে বােধ হয়।

অ্যাগারিকাসের রােগী কখনাে কখনাে মুখ, বােকা-সােকা এবং কদর্য বা অপরিচ্ছন্ন স্বভাবের হয়, আবার কখনাে তারা খুব কম কুশল, নিপণ ও শিল্পীর মত কবিত্বময় হয় ; বিনা চেষ্টাতেই, বিশেষত রাত্রে সে কবিতা মুখস্থ বলে যায়। সকালে সে খুব ক্লান্ত বােধ করে ও শ্লথ হয়ে পড়ে এবং এই অবস্থা দুপর পর্যন্ত চলতে পারে। তার মানসিক লক্ষণগুলি সকালে বৃদ্ধি পায় এবং সন্ধ্যার দিকে কমে যায়! রােগী ঘুমালে দেহের সব ঝাঁকানি ও কাঁপনি থেমে যায়। খেলা হাওয়ায় ঘুরলে তার মাথা ঘােরে, সে সর্বদাই শীতকাতুরে হয়।

অ্যাগারিকাস মাসকারিয়াস রক্তপাত হতে পারে, তবে সে রক্ত এতই ঘন যে ফোঁটাও পড়ে না। কোরিয়া’-র মত মাথাটা সবসময় নড়াচড়া করে, মাথার তালতে চুলকানাে ভাব সকালে বিছানা ত্যাগের সময়ই বিশেষভাবে দেখা দেয়, এখানেও আমরা সাধারণভাবে সকালের দিকে উপসর্গের বদ্ধি দেখতে পাই। 

রােগী তাকালে তার চোখ যেন ঘড়ির পেণ্ডুলামের মত সর্বদাই এদিক-ওদিক নড়ে, সে দুটি স্থির করবার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করলেও তার দৃষ্টি অস্থিরভাবে নড়াচড়া করে, ঘুমের সময়ই কেবল চোখের এই অবিরাম নড়াচড়া অবস্থাটা বন্ধ থাকে। চোখের এই ধরনের লক্ষণ সাইকিউটা, আর্সেনিক, সালফার, পালসেটিলা প্রভৃতি ওষুধেও আরােগ্য হয়, তবে ওষধ নির্বাচনের পূর্বে তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপণ লক্ষণ পাওয়া যাচ্ছে কিনা সেটা অবশ্যই দেখে নিতে হবে।

সকালের দিকে রােগী অলস, বােকা-সােকা ও পরিশ্রান্ত থাকে কিন্তু সন্ধ্যার দিকে সে বেশ ঝকঝকে, উচ্ছল, কর্মপট, কবিত্বময় ও ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে আগ্রহী হয়ে যায়, মেধাবী ছাত্রের মত সে গভীর রাত্রেই উঠে পড়ে এবং নানা ধরনের কাজ বা খেলাধুলা করতে চায়।

নাক থেকে রক্তপড়া এবং দুর্গন্ধ স্রাব হতে দেখা যায়। যক্ষাপ্রবণ ধাতুগ্রস্ত ব্যক্তিদের মতই দীর্ঘস্থায়ী পরানাে স্রাব নির্গত হয় এবং তার সঙ্গে নাকে শকতা ও মামড়ী পড়ার মত অবস্থা থাকলে অ্যাগারিকাস তা নিরাময় করতে সক্ষম। যক্ষার প্রাথমিক অবস্থাকেও এই ওষুধটি সারাতে পারে।

প্রাতঃকালীন ডায়রিয়া, প্রচুর গরম বায়ু নিঃসরণ (অ্যালাে), সঙ্গে রেক্টামে জলা, পাতলা মল ও খব কোথানি দেখা দেয়; মলত্যাগের তীব্র বাসনা, মলত্যাগের পবে সময়ে ও পরে মনে হয় যেন মলদ্বার ফেটে যাবে (মাকসল, সালফার)। মলদ্বারে আকস্মিকভাবে তীব্র ধরনের ব্যথা দেখা দেয়।

প্রস্রাব মূত্রথলী থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে সর, ধারায় বা ফোঁটা ফোঁটা করে পড়ে, বেগ বাড়াবার জন্য তলপেটে অথবা ইউরেথাতে চাপ দিতে হয়। প্রস্রাব জলের মত পরিষ্কার, উজ্জ্বল হলুদ, কালচে হলুদ হয় এবং গরমও থাকে।

মেয়েদের স্তনে দুধ আসা একদিনের মধ্যেই বন্ধ হয়ে গিয়ে মস্তিক অথবা মেরুদণ্ডের মধ্যস্থ স্নায়ুতন্ত্র বা পাইনাল কর্ডে রক্তাধিক্য ঘটে। বিশেষত স্তনে দুধ আসা বন্ধ হয়ে গিয়ে অন্য-উপসর্গ দেখা দিলে এই ওষুধটি খুব ফলপ্রদ। হবে।

সঙ্গমের পরে যৌনাঙ্গে জলাবােধ এবং সেটা যৌন ভিতরে হেজে যাওয়া অথবা ‘সেমিনাল ইড' নির্গমনের সময় গরম থাকে বলে হতে পারে, এই অবস্থা কেবলমাত্র পুরুষদের ক্ষেত্রেই দেখা যাবে। সঙ্গমে বীর্য নির্গমনের সময়। প্রস্টেট ল্যান্ডে জালাবােধ, সঙ্গমের পূর্বে ও সময়ে খুব বেশি উত্তেজনা কিন্তু ঠিক বীর্য নির্গমনের সময় সেই উত্তেজনা কমে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যাবার ফলে যৌন-মিলন আনন্দবিহীন ও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। যে সব ব্যক্তির পাইন্যাল কডের দুর্বলতা আছে এবং যে সব নাভাস ধরনের লােকেদের দেহের সর্বত্র ঝিন ঝিন করা, যেন পিপড়ে বা অনরপ কিছু হেটে যাচ্ছে এরপ বােধ থাকে, তাদের মধ্যেই এই ধরনের নিরানন্দময় যৌন সঙ্গম ও অন্যান্য লক্ষণ দেখা যায়।

মহিলাদের জরায়ু পথে যেন কিছু ঠেলে বেরিয়ে আসছে এরপ বােধ সহ বেদনায় ‘পালসেটিলা’, ‘সিপিয়া' প্রভৃতি ব্যবহার করেন, কিন্তু যাদের পাইনাল কর্ডের ইরিটেশন প্রভৃতির সঙ্গে যেন যৌন-যন্ত্রাদি টেনে বের করে আনা হচ্ছে এরপ বােধ হবে তাদের পক্ষে অ্যাগারিকাস সবচেয়ে ভাল ফল দেবে। মাসিক ঋতুস্রাবের সময় মাথাধরা, দাঁতে ব্যথা প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যে কোন উপসর্গই ঋতুস্রাবের আগে বা পরের তুলনায় ঋতুস্রাব আরম্ভ হলে বেশি বেড়ে যেতে দেখা যাবে।

মেরুদণ্ডের সবটাতেই খুব শক্ত ও টানধরা ভাব থাকতে পারে। পিঠ বাঁকাতে গেলে মনে হয় যেন মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যাবে, মনে হয় যেন পিঠে খুব শক্ত কিছু বাঁধা আছে। মেরুদণ্ডের গভীরে সড় সড় করা, তীব্র ধরনের দ্রুতগামী ঝিলিক দেওয়ার মত ও জালা করা ব্যথা দেখা যায়, ব্যথা পিঠ বেয়ে উপরে ওঠে ও নিচে নামে, মেরুদণ্ড পর্শে, বিশেষভাবে ঘাড়ের পিছনে এবং দুটি ক্যাপলার মধ্যবর্তী অংশে খুব স্পর্শকাতরতা দেখা যায়।

সামান্য উত্তেজনায় দেখা যায় প্রচণ্ড মানসিক আনন্দ,বর্ধিত উৎসাহ, বাচালতা, উল্লাস সম্পর্কিত মানসিক কল্পনা।

এক প্রকার ভয়াবহ প্রলাপ দেখা দেয়, তীব্র চীৎকার করে, ক্রোধােন্মত্ত উক্তি, নিজেকে আঘাত করতে চায় প্রভৃতি। মানসিক বিষন্নতা, ক্লান্তি, উদাসীনতা, মানসিক ভ্রান্তি, কাজ করতে অনিচ্ছা প্রভৃতি।

বৃদ্ধি: মুক্ত ঠাণ্ডা বাতাসে, খাবার পরে, সঙ্গমের পরে, ঠাণ্ডা আবহাওয়ায়, বজ্রঘাত, ঝড় প্রভৃতির আগে, পিঠের মেরুদণ্ডে চাপ দিলে বৃদ্ধি। ধীরে ধীরে চলাফেরায় আরাম বোধ করে।